জাহান্নামী ইংরেজি কি

জাহান্নামী ইংরেজি কি

জাহান্নামী ইংরেজি কি

জাহান্নামী শব্দের ইংরেজি শব্দ হলো Hellish. জাহান্নাম শব্দটির অর্থ হলো আগুনের গর্ত বা শাস্তির জায়গা। আর জাহান্নামী শব্দের ইংরেজি অর্থ দাড়ায় হেলিশ। জাহান্নামী শব্দের অর্থ জানার পর আমরা জানবো জাহান্নামের কিছু দরজার নামের বিস্তারিত ব্যাখ্যা।

জাহান্নামের দরজার নাম সমূহ

প্রত্যেক জাহান্নামী নিজ নিজ গুনাহ অনুযায়ী নির্দিষ্ট দরজা দিয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।

অর্থ: তাদের সবার নির্ধারিত স্থান হচ্ছে জাহান্নাম, এর সাতটি দরজা আছে, প্রত্যেক দরজার জন্য এক একটি পৃথক দল আছে।” (সূরা হিজর:৪৩-৪৪)

কিয়ামতের দিন ফেরেশতারা জাহান্নামের বন্ধ দরজাসমূহ খুলে দিবে যাতে করে জাহান্নামীরা পৃথক পৃথক দলে বিভক্ত হয়ে সেখানে প্রবেশ করতে পারে:

জাহান্নামের স্তর কয়টি

(আমরা আল্লাহর নিকট জাহান্নামের আযাব থেকে আশ্রয় চাই, কেননা তিনি ব্যতীত আর কোনো উপাস্য নেই, তিনি এক অমুখাপেক্ষী যিনি কারো কাছ থেকে জন্ম নেন নি, আর তিনি কাওকে জন্মও দেন নি, আর তাঁর সমকক্ষও কেউ নেই।

জাহান্নামের স্তরসমূহের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে সর্বাধিক কঠিন আযাব হবে, আর ওপরের স্তরসমূহে হালকা আযাব হবে।

অর্থ: “আব্বাস বিন আদুল মোত্তালেব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ সাঃ। আবু তালেব আপনাকে রক্ষণাবেক্ষণ করত, আপনার জন্য অন্যদের ওপর অসন্তুষ্ট হত, তা কি তার কোনো উপকারে আসবে? তিনি বললেন: হ্যাঁ।

সে জাহান্নামের ওপরে স্তরে আছে, যদি আমি তার জন্য সুপারিশ না করতাম, তাহলে সে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকত।” (মুসলিম ১/২০৯)

মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে

মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে থাকবে সহিহ হাদিস থেকে জানা যায়।

জাহান্নামের আযাব

অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি নবী সাঃ থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন: জাহান্নামের আগুন আদম সন্তানের সিজদার স্থান ব্যতীত সমস্ত শরীর জ্বালিয়ে দিবে, সিজদার স্থানটুকু জ্বালানো আল্লাহ জাহান্নামের জন্য হারাম করেছেন।” (ইবনে মাজা ২/৪৩২৬)'

জাহান্নামের একটি স্তরের নাম জাহীম

অর্থ: “তখন যে ব্যক্তি সীমালংঘন করেছে, পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, তার ঠিকানা হবে জাহিম নামক (জাহান্নাম)। (সূরা নাযিয়াত ৩৭-৩৯)

জাহান্নামের আরেকটি স্তরের নাম হুতামা

অর্থ: কখনো নয়, অবশ্যই সে নিক্ষিপ্ত হবে হুতামা'য়। আর কিসে তোমাকে জানাবে হুতামা কি? আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত আগুন। যা হৃৎপিণ্ড পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। নিশ্চয় তা তাদেরকে আবদ্ধ করে রাখবে লম্বা খুঁটিতে। (সূরা হুমাযাহ ৪-৬)

জাহান্নামের আরেকটি স্তরের নাম হাবিয়া

অর্থ: “অতএব যার পাল্লা হালকা হবে, তার ঠিকানা হবে হাবিয়া, আপনি কি জানেন তা কি? (তাহলো) প্রজ্জলিত অগ্নি।” (সূরা কারিয়া ৮-১১)

জাহান্নামের আরেকটি স্তরের নাম সাকার

সাকার নামক জাহান্নামের একটি স্তরের নাম। এটি খুবই ভয়ংকর যেখানে চামড়া পুড়ে ছায় হয়ে যাবে।

জাহান্নামের আরেকটি স্তরের নাম লাযা

অর্থ: কখনো নয়! এটিতো লেলিহান আগুন। যা মাথার চামড়া খসিয়ে নেবে। জাহান্নাম তাকে ডাকবে যে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছিল এবং মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। আর সম্পদ জমা করেছিল, অতঃপর তা সংরক্ষণ করে রেখেছিল। (সূরা মাআরিজ ১৫-১৮)

জাহান্নামের আরেকটি স্তরের নাম সাঈর

অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। অতএব ধ্বংস জ্বলন্ত আগুনের অধিবাসীদের জন্য। (সূরা মূলক ১১)

জাহান্নামের ১টি স্তরের নাম হবে যামহারীর

জাহান্নামের একটি নালার নাম ওয়াইল

মিথ্যারোপ কারীদের জন্য সেদিনের দুর্ভোগ! (সূরা মুরসালাত ৩৪)

আল্লাহর কিতাব নবী সাঃ এর সুন্নাতই যথেষ্ট

রাসূল (সাঃ) মৃত্যুর পূর্বে আল্লাহ তাঁর দয়া ও অনুগ্রহে সর্বদিক থেকে দ্বীন ইসলামকে পরিপূর্ণ করে দিয়েছেন।

আল্লাহর বাণী: অর্থ: “আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পরিপূর্ণ করে দিলাম।” (সূরা মায়েদা ৩)

রাসূল (সাঃ) বলেন; অর্থ: “আমি তোমাদের নিকট একটি স্পষ্ট বিধান নিয়ে এসেছি।” (মোসনাদ আহমদ) অন্য এক স্থানে নবী সাঃ বলেন:

অর্থ: “(ইসলামের) রাতগুলো দিনের ন্যায় পরিষ্কার। (ইসলামের প্রতিটি নির্দেশই স্পষ্ট)”। (ইবনে আবি আসেম)

অতএব এ দ্বীনে আজ আর কোনো সংযোজন বা বিয়োজনের প্রয়োজন নেই। আর সেখানে কোনো কিছু অস্পষ্টও নেই। আক্বীদার ব্যাপার হোক, বা ইবাদতের, বা জীবনযাপন, বা উৎসাহ উদ্দীপনা, বা ভয়ভীতির ব্যাপার হোক, সকল বিষয়ে যতটুকু বলা প্রয়োজন ছিল তা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) বলে দিয়েছেন।

জাহান্নাম থেকে সতর্ক করা

জান্নাতের প্রতি উৎসাহিত ও জাহান্নাম থেকে সতর্ক করার ব্যাপারে, যা যা দরকার ছিল তার সবকিছু আল্লাহ কুরআন মাজীদে স্পষ্ট করেছেন। কুরআন মাজীদের কোনো পৃষ্ঠা এমন নেই যেখানে কোনো না কোনো ভাবে জাহান্নাম বা জান্নাতের উল্লেখ নেই।

কুরআন মাজীদের ১১৪টি সূরার মধ্যে একটি বৃহৎ অংশ এমন আছে যা শুধু হাশর-নাশর, হিসাব-কিতাব, জান্নাত ও যথেষ্ট, এর বাহিরে তৃতীয় কোনো কিছুর দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করা আমাদের কোনো প্রয়োজন নেই। আমাদের জন্য আল্লাহর কিতাব ও তাঁর রাসূলের সুন্নাতই যথেষ্ট ।

আল্লাহর নিকট বিনয়ের সাথে এ কামনা করছি যে, তিনি যেন জান্নাতের বর্ণনা ও জাহান্নামের বর্ণনাকে উৎসাহ ও ভয় প্রদর্শনের উত্তম, মাধ্যম করে সর্ব সাধারণের উপকারের উপকরণ করেন।

সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া

হে আমাদের সৃষ্টিকর্তা। পাক পবিত্র অনুগ্রহ পরায়ণ প্রভু! তুমি আমাদের মালিক, আমরা তোমার গোলাম, তুমি আমাদের নির্দেশ দাতা, আমরা তোমার নির্দেশ পালনকারী, তুমি সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী, আমরা অধিনস্থ, তুমি অমুখাপেক্ষী আর আমরা তোমার মুখাপেক্ষী, তুমি ধনী আমরা ফকীর, আমাদের জীবন তোমার হাতে, আমাদের ফায়সালা তোমার ইচ্ছাধীন।

আমাদের কোনো সাহায্যকারী নেই

হে আমাদের ইজ্জতময় ও বড়ত্বের অধিকারী পবিত্র প্রভূ! তোমার আশ্রয় ব্যতীত আমাদের কোনো আশ্রয় নেই, তোমার সাহায্য ব্যতীত আমাদের কোনো সাহায্যকারী নেই। তোমার দরজা ব্যতীত আমাদের আর কোনো দরজা নেই। তোমার দরবার ব্যতীত আমাদের কোনো দরবার নেই।

বড়ত্বের অধিকারী পবিত্র রব

তোমার রহমত আমাদের পাথেয়, আর তোমার ক্ষমা আমাদের পুঁজী, হে আমাদের কুদরতময়, বরকতময়, গুণময়, মর্যাদাবান, ওপরে অবস্থানকারী, বড়ত্বের অধিকারী পবিত্র রব, তুমি স্বয়ং বলেছ যে, জাহান্নাম খারাপ ঠিকানা, তার আযাব মর্মন্তুদ, তাতে প্রবেশকারী না জীবিত থাকবে না মৃত্যুবরণ করবে, অতএব যাকে তুমি জাহান্নামে দিলে সে তো লাঞ্ছিত হয়েই গেল।

তোমার আযাবের ভয় করছি

হে আমাদের ক্ষমা পরায়ন, দোষ গোপনকারী, অত্যন্ত দয়াময় রব! আমরা আমাদের নিজেদের প্রতি যুলুম করেছি, আমরা আমাদের সমস্ত কবীরা সগীরা, প্রকাশ্য অপ্রকাশ্য, বুঝা না বুঝা, জানা অজানা, গুনাহসমূহের কথা স্বীকার করছি, তোমার আযাবের ভয় করছি, তোমার জাহান্নাম থেকে আশ্রয় চাচ্ছি, আর প্রত্যেক ঐ কথা ও কাজ থেকে আশ্রয় চাচ্ছি যা জাহান্নামের নিকটবর্তী করবে।

হে শাস্তিদাতা

হে শাস্তিদাতা, নিরাপত্তা দাতা, গুনাহ ক্ষমাকারী, দোষত্রুটি গোপনকারী পবিত্র প্রভু! যেভাবে এ দুনিয়াতে তোমার দয়ায় আমাদের গুনাহসমূহকে গোপন করে রেখেছ এভাবে কিয়ামতের দিনও স্বীয় রহমত দ্বারা আমাদের গুনাহসমূহকে ঢেকে রাখ, আর স্বীয় রহমত দ্বারা ঐ দিনের অপমান ও লাঞ্ছনা থেকে আমাদেরকে রক্ষা কর ৷

আমাদের প্রতি কে দয়া করবে

হে আরশে আযীমের মালিক, আকাশ ও জমিনের মালিক, প্রতিদান দিবসের মালিক, সমস্ত বাদশাহদের বাদশাহ, বিচারকদের বিচারক পবিত্র রব! যদি তুমি আমাদের প্রতি দয়া না কর, তাহলে তুমিই বল যে আমাদের প্রতি কে দয়া করবে

যদি তুমি আমাদেরকে আশ্রয় না দাও, তাহলে কে আমাদেরকে আশ্রয় দিবে? যদি তুমি আমাদেরকে জাহান্নাম থেকে না বাঁচাও তাহলে আমাদেরকে কে বাঁচাবে, তুমি যদি আমাদেরকে দূরে ঠেলে দাও তাহলে কে আমাদের প্রতি দয়া করবে।

হে জিবরাঈল, মীকাঈল, ইসরাফীল ও মুহাম্মদ সাঃ -এর পবিত্র রব! আমরা জাহান্নাম থেকে তোমার নিকট আশ্রয় চাই, তোমার রহমতের আশা রাখি যে, কিয়ামতের দিন তুমি আমাদেরকে নিরাশ করবে না। “আর আল্লাহর নিকট আশা রাখি যে, প্রতিদান দিবসে তিনি আমদেরকে ক্ষমা করে দিবেন। (সূরা শুআরা ৮২)

জাহান্নামের অস্তিত্বের প্রমাণ

নবী সাঃ বলেন, আমি আবু সামামা আমর বিন মালেককে জাহান্নামে তার নাড়ী ভুঁড়ি হেঁচড়িয়ে নিয়ে চলতে দেখেছি।” (মুসলিম)

জাহান্নামীকে তার ঠিকানা দেখানো হয়

কবরে জাহান্নামীকে জাহান্নামে তার ঠিকানা দেখানো হয় অর্থ: “ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলূল্লাহ সাঃ বলেছেন: যখন তোমাদের মধ্যে কোনো ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে, তখন সকাল সন্ধ্যায় তাকে তার ঠিকানা দেখানো হয়। যদি জান্নাতী হয় তাহলে জান্নাতে তার ঠিকানা তাকে দেখানো হয়, আর যদি জাহান্নামী হয়, তাহলে জাহান্নামে তার ঠিকানা তাকে দেখানো হয়।” (বুখারী ৪/৩২৪০)

জাহান্নামের গভীরতা

জাহান্নামে একটি পাথর নিক্ষেপ করলে তা তার তলদেশে গিয়ে পৌঁছতে ৭০ বছর সময় লাগে

অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত, একদা রাসূল (সাঃ) এর সাথে ছিলাম, এমন সময় একটি বিকট শব্দ শোনা গেল, রাসূল (সাঃ) বললেন: তোমরা কি জান এটা কিসের শব্দ? তিনি বললেন: এটি একটি পাথর, যা আজ থেকে সত্তর বছর পূর্বে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হয়েছিল, আর তা তার তলদেশে যেতে ছিল এবং এত দিনে সেখানে গিয়ে পৌঁছেছে”। (মুসলিম ৪/২৮৪৪)

জাহান্নামের প্রশস্ততা

জাহান্নামের প্রশস্ততা আকাশ ও জমিনের দূরত্বের চেয়ে অধিক অর্থ: “আবু হুরাইরা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূল (সাঃ) কে বলতে শুনেছেন, তিনি বলেন: বান্দা মুখ দিয়ে এমন কথা বলে ফেলে, যার ফলে জাহান্নামে আকাশ ও যমিনের দূরত্বের চেয়েও গভীরে চলে যায়।” (মুসলিম ৪/২৯৮৮)

জাহান্নামের বাউন্ডারির দূরত্ব

জাহান্নামের বাউন্ডারির দু'টি দেয়ালের মাঝে ৪০ বছরের রাস্তার দূরত্ব অর্থ: “আবু সাঈদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূল (সাঃ) বলেছেন: জাহান্নামের বাউণ্ডারীর দুই দেয়ালের মাঝে ৪০ বছরের রাস্তার দূরত্ব।” (আবু ইয়ালা ২/১৩৫৮)

জাহান্নামে এক এক কাফিরের কান ও কাঁধের মাঝে ৭০ বছরের রাস্তার দূরত্ব

অর্থ: “মুজাহিদ (রঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: আমাকে ইবনে আব্বাস (রা) বলেছেন: তুমি কি জান যে জাহান্নামের গভীরতা কতটুকু? আমি বললাম: না। তিনি বললেন: তাহলে আল্লাহর কসম! তুমি জান না যে জাহান্নামীর কানের লতি থেকে তার কাঁধ পর্যন্ত সত্তর বছরের রাস্তার দূরত্ব, যার মাঝে থাকে রক্ত ও পুঁজের ঝর্ণাসমূহ। 

আমি জিজ্ঞেস করলাম, নদীও কি প্রবাহিত হবে? তিনি বললেন: না বরং ঝর্ণাসমূহ প্রবাহিত হবে।” (আবু নুয়াইম ফিল হুলিয়া)

আল্লাহর সমস্ত সৃষ্টি জীবের মধ্যে হাজারে ৯৯৯ জন লোক জাহান্নামে যাবে

হাজারে ৯৯৯ জন জাহান্নামে যাওয়া সত্ত্বেও জাহান্নামে খালি থেকে যাবে এবং জাহান্নাম আরো লোক পেতে চাইবে সে বলবে আরো আছে কি?” (সূরা ক্বাফ)

জাহান্নামের আযাব

অর্থ: “আনাস বিন মালেক (রা) নবী সাঃ থেকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন: সর্বদাই জাহান্নাম বলতে থাকবে যে আরো কি আছে? আরো কি আছে? এমনকি আল্লাহ তাআলা তাঁর কুদরতি কদম জাহান্নামে রাখবেন, তখন সে বলবে: তোমার ইজ্জতের কসম! যথেষ্ট যথেষ্ট। আর তখন জাহান্নামের এক অংশ অপর অংশের সাথে মিলিত হয়ে যাবে।” (মুসলিম ৪/২৮৪৮)

জাহান্নামকে হাশরের মাঠে নিয়ে আসতে চারশ নব্বই কোটি ফেরেশতা নিয়োগ করা হবে অর্থ: “আব্দুল্লাহ বিন মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন: কিয়ামতের দিন জাহান্নামকে হাশরের মাঠে আনা হবে, তখন তার সত্তর হাজার লাগাম থাকবে, আর প্রত্যেক লাগামে সত্তর হাজার ফেরেশতা ধরে টেনে টেনে তা নিয়ে আসবে।” (মুসলিম ৪/২৮৪২)

পোস্ট ট্যাগঃ

জাহান্নামী ইংরেজি কি
জাহান্নাম ইংরেজি কি
জাহান অর্থ
জাহান্নামের আওয়াজ
জাহান্নামী জাহান্নামী জাহান্নামী
খাজনা ইংরেজি
ইংরেজি ছাড়া
জাহান্নাম ছবি
জাহান্নাম কোথায় আছে
ইংরেজিতে ঝগড়া করা
ঝামেলা ইংরেজি

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url