বিয়ে নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস

ইসলামের পারিবারিক জীবন ও বিবাহ- Family life and marriage in Islam

বিয়ে নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস

বিবাহ হচ্ছে ইসলামী পরিবারের ভিত্তি। নারী ও পুরুষ যখন পবিত্র বৈবাহিক চুক্তির মাধ্যমে একটি সুদৃঢ় সম্পর্কে আবদ্ধ হয় কেবল তখনই একটি উত্তম ও সুস্থ সমাজ গড়ে উঠতে পারে।

পরিবার হচ্ছে ইসলামী সমাজের ভিত্তি। হযরত আদম (আঃ) ও হযরত হাওয়া (আঃ)- এর সৃষ্টির সময় থেকেই মানুষের পারিবারিক জীবনের সূত্রপাত হয়। অতএব, এটা এমন এক সংগঠন স্বয়ং আল্লাহ্ তা'আলাই যা প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছেন। আল্লাহ্ তা'আলা কুর'আন মজীদে এরশাদ করেন: “হে মানবজাতি! তোমরা তোমাদের রবকে ভয় করে চল যিনি তোমাদেরকে একটিমাত্র ব্যক্তিসত্তা থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তার থেকে তার সঙ্গিনী সৃষ্টি করেছেন, আর তাদের দু'জন থেকে অনেক পুরুষ ও নারীকে সৃষ্টি করেছেন।” (সূরাহ আন-নিসা' ১)

বিবাহের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা

বিবাহের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা, আদরযত্ন ও সহযোগিতা গড়ে ওঠে। বিবাহের ফলে মানুষের মনে শান্তি আসে এবং গোটা মানবজাতির বিকাশ ও অগ্রগতির জন্যে নিরাপদ ও সুদৃঢ় ভিত্তি তৈরী হয়। বিবাহের রীতি না থাকলে মানবজাতি স্থবিরতার শিকার হত। হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) সহ অধিকাংশ নবী-রাসূল (আঃ) বিবাহ করেছিলেন।

বিবাহ বন্ধন বিয়ে নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস

***বিবাহ হচ্ছে বর ও কনের মধ্যে এক পবিত্র সামাজিক চুক্তি। তাই একজন নারী ও একজন পুরুষের জন্যে যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করে বিবাহের পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। বিবাহের ক্ষেত্রে সব কিছুর আগে দ্বীনদারীর (তাওয়ার) বিষয়টি বিবেচনা করা দরকার। 

***হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেছেন: “শুধু সৌন্দর্যের কারণে বিবাহ করো না। কারণ এমনও হতে পারে যে, সৌন্দর্য হয়ত নৈতিক অধঃপতনের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এমন কি সম্পদের জন্যেও বিবাহ করো না। কারণ এমনও হতে পারে যে, সম্পদ হয়ত অবাধ্যতার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। বরং দ্বীনদারী (তাওয়ার) দেখে বিবাহ কর।” (ইবনে মাজাহ) 

***হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আরো এরশাদ করেছেন: “একজন নারীকে চারটি জিনিসের জন্যে বিবাহ করা হয়: তার সম্পদ, তার পারিবারিক মর্যাদা, তার সৌন্দর্য ও তার দ্বীনদারী। অতএব, তোমাদের দ্বীনদারী নারী দেখে বিবাহ করা উচিত, অন্যথায় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।” (আল-বুখারী)

মুসলিম বিবাহ আইন

***একজন মুসলিম পুরুষ একজন মুসলিম নারীকে বিবাহ করবে এটাই কাম্য, যদিও কোন কোন ক্ষেত্রে চরিত্রবতী ইয়াহুদী ও খৃস্টান নারীকে বিবাহ করা যেতে পারে। তবে একজন মুসলিম নারীর জন্য কোন অবস্থায়ই একজন অমুসলিম পুরুষকে বিবাহ করার অনুমতি নেই। ইসলামের দৃষ্টিতে বিবাহ হচ্ছে একটি ধর্মীয় ও সামাজিক প্রথা, শুধু যৌন সম্পর্ক নয়।

***মুসলিম সমাজের বিবাহ ঐতিহ্যগতভাবে সন্তানের পিতা-মাতার পক্ষ থেকে আয়োজন করা হয়। কিন্তু চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারী হচ্ছে বিবাহের পাত্রপাত্রীদ্বয়। ইসলাম প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে-মেয়েদের অবৈধ মেলামেশার অনুমতি দেয় না। 

***তেমনি বিবাহবহির্ভূত যৌন সম্পর্কেরও অনুমতি দেয় না। ইসলামী জীবনবিধান ছেলেদের জন্যে মেয়েবন্ধু (গার্ল ফ্রেন্ড) ও মেয়েদের জন্যে ছেলেবন্ধু (বয় ফ্রেন্ড) প্রথা অনুমোদন করে না। তেমনি প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে-মেয়েদের মিশ্র সামাজিক অনুষ্ঠান (মিক্সড পার্টি) বা এ জাতীয় অন্যান্য রীতিকেও অনুমোদন দেয় না।

***ইসলামী সমাজের ভিত্তি হচ্ছে আল্লাহ্ তা'আলার ইচ্ছার নিকট আত্মসমর্পণ ও তাঁর আনুগত্য। বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ স্বামী-স্ত্রী আল্লাহ্ তা'আলার বান্দাহ্ ও প্রতিনিধি (খলীফা)। একজন মুসলমানের জীবনের চূড়ান্ত লক্ষ্য (আল্লাহ্ তা'আলার সন্তুষ্টি হাছিল করা)। এ লক্ষ্যের সাথে কোনভাবেই বিবাহের সংঘাত হওয়া উচিত নয়। বরং বিবাহ যাতে এ লক্ষ্য অর্জনে সহায়ক হয় সেদিকেই দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।

***ইসলামে তালাকের অনুমতি আছে, তবে একে সবচেয়ে কম পছন্দনীয় জায়েয কাজ বলে গণ্য করা হয়। হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন: “যে সব কাজ জায়েয করা হয়েছে তার মধ্যে আল্লাহর নিকট সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজ হচ্ছে তালাক।” (আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ্)। 

***ইসলাম সমঝোতা, আপোষ ও সুখশান্তিকে উৎসাহিত করে। কিন্তু যখন স্বামী-স্ত্রীর পক্ষে একত্রে জীবনযাপন করা অসম্ভব হয়ে পড়ে তখন ইসলামী আইন বিবাহবিচ্ছেদ (তালাক)-এর আশ্রয় নিতে নিষেধ করে না।

ইসলামে নারীর মর্যাদা

নারী ইসলামী সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ও অবিচ্ছেদ্য অংশ। অন্যান্য ধর্মে নারীকে তেমন সম্মান দেয়া হয় নি। কিন্তু ইসলাম নারীকে সুউচ্চ মর্যাদা দিয়েছে। হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) মাতা ও স্ত্রী হিসেবে নারীর গুরুত্বের কথা সুস্পষ্ট ভাষায় উল্লেখ করেছেন।

***এক ব্যক্তি হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর নিকট এল এবং বলল: [“হে আল্লাহর রাসূল! (সাঃ) আমি যুদ্ধে যেতে চাই; এ ব্যাপারে আমি আপনার সাথে পরামর্শ করতে এসেছি।” হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাকে জিজ্ঞেস করলেন যে, তার মা বেঁচে আছেন কিনা। 

***সে জানাল যে, তার মা বেঁচে আছেন। তখন হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) তাকে বললেন: “তাঁর কাছে থাক, কারণ তাঁর পায়ের নীচেই (তোমার) বেহেশত” (আন-নাসাঈ)] অর্থাৎ মায়ের সেবা-শুশ্রূষার মাধ্যমেই বেহেশত হাছিল করা সম্ভব।

***একবার একব্যক্তি হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করল: “আমার কাছ থেকে সবচেয়ে বেশী সেবা পাবার অধিকারী কে?” হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) জবাব দিলেন: “তোমার মা, (তিনি কথাটি তিনবার বললেন তারপর বললেন:) এরপর তোমার বাবা, এরপর নিকটাত্মীয়গণ।” (আল-বুখারী)

***দশম হিজরী সালে হজ্জের সময় 'আরাফাতে হাজীদের উদ্দেশ্যে দেয়া বিদায়ী ভাষণে হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন: “হে জনগণ! তোমাদের ওপর তোমাদের স্ত্রীদের কতগুলো অধিকার আছে এবং তাদের ওপরেও তোমাদের কতগুলো অধিকার আছে। তাদের সাথে ভাল আচরণ কর, তাদের প্রতি দয়াশীল হও, কারণ তারা তোমাদের অংশীদার ও নিষ্ঠাবান সাহায্যকারী।” হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আরো বললেন: “তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম যে তার স্ত্রীর প্রতি সর্বোত্তম (আচরণকারী)।” (আত-তিরমিযী)

***হযরত রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর এসব উক্তি থেকে সুস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয় যে, ইসলাম নারীকে কতবড় গুরুত্বপূর্ণ মর্যাদা দিয়েছে। এরপরও বিশেষ করে পাশ্চাত্য জগতে কিছু লোক ইসলামে নারীর মর্যাদা সম্পর্কে ভুল ধারণা দিচ্ছে। 

***এসব লোকের দৃষ্টিতে একজন মুসলিম নারী প্রায় 'ঘরের চার দেয়ালের মধ্যে বন্দী' একজন ‘অ-ব্যক্তি' এবং ‘এমন কেউ যার কোন অধিকার নেই', আর ‘যে সব সময় পুরুষের কর্তৃত্বের অধীনে বসবাস করে। এসব ধারণা পুরোপুরি ভুল এবং ইসলাম সম্পর্কে সঠিক জ্ঞানের পরিবর্তে অজ্ঞতার ওপর ভিত্তিশীল।

***হজ্জের অন্যতম করণীয় হচ্ছে ছাফা ও মারওয়াহ পাহাড়দ্বয়ের মধ্যে দ্রুত গতিতে আসা- যাওয়া করা। হযরত ইসমাঈল (আঃ)-এর মাতা হযরত হাজেরা (আঃ)-এর (যিনি বাংলাভাষীদের মধ্যে 'হাজেরা' নামে পরিচিত) ঘটনার স্মরণই এর উদ্দেশ্য। 

তিনি পানির খোঁজে এ পাহাড় দু'টির মাঝে বার বার ছোটাছুটি করেছিলেন। ইসলাম নারীকে যে গুরুত্ব ও সম্মান দিয়েছে এটা তার আরেকটি প্রমাণ। এ ব্যাপারে পাশ্চাত্যের লোকেরা যে ভুল ধারণা পোষণ করছে সে সম্পর্কে পর্যালোচনার সুবিধার্থে অতীতে বিভিন্ন সমাজের নারীকে কোন্ দৃষ্টিতে দেখা হত সেদিকে দৃষ্টি দেয়া যেতে পারে।

রোমান সভ্যতার যুগে নারীকে দাসী হিসেবে গণ্য করা হত

উদাহরণ স্বরূপ, রোমান সভ্যতার যুগে নারীকে দাসী হিসেবে গণ্য করা হত। অন্যদিকে গ্রীকরা নারীকে ক্রয়-বিক্রয়যোগ্য পণ্য বলে গণ্য করত। প্রাথমিক যুগের খৃস্টানরা নারীকে প্ররোচনাদানকারিনী এবং বেহেশত থেকে হযরত আদম (আঃ)-এর পতনের জন্য দায়ী বলে মনে করত।

ভারতে এই কিছুদিন পূর্বেও হিন্দুরা নারীকে মৃত্যু, পোকামাকড়, সাপ, এমন কি নরকের চেয়েও নিকৃষ্টতর মনে করত। স্বামীর মৃত্যুর সাথে সাথেই স্ত্রীর জীবন শেষ হয়ে যেত। অতীতে হিন্দু নারীকে মৃত স্বামীর চিতায় ঝাঁপিয়ে পড়ে আত্মাহুতি দিতে হত। 

ইসলামপূর্ব আরবে নারীকে দুঃখ-কষ্ট

ইসলামপূর্ব আরবে নারীকে দুঃখ-কষ্ট ও অশান্তির কারণ বলে গণ্য করা হত এবং অনেক সময় কন্যা সন্তানকে জীবন্ত কবর দেয়া হত। কুর'আন মজীদে এ সম্পর্কে উল্লেখ করা হয়েছে:

“যখন জীবিত পুঁতে ফেলা কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে, কোন্ অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছিল” (সূরাহ আত্-তাম্ভীর ৮-৯)

৫৮৭ খৃস্টাব্দে ফ্রান্সে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সম্মেলনের আলোচ্য বিষয় ছিল নারীর মর্যাদা সম্পর্কে পর্যালোচনা এবং একজন নারীকে প্রকৃত অর্থে মানুষ বলে গণ্য করা যায় কিনা সে সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ। ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম হেনরী নারীদের জন্যে বাইবেল পাঠ নিষিদ্ধ করে দেন। 

ক্যাথলিক চার্চ নারীদেরকে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক বলে গণ্য করে

অন্যদিকে গোটা মধ্যযুগব্যাপী ক্যাথলিক চার্চ নারীদেরকে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক বলে গণ্য করে। ক্যামব্রিজ ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৬৪ সালের পূর্বে ছাত্র ও ছাত্রীদেরকে সমান অধিকার দেয়া হত না। ইংল্যান্ডে ১৮৫০ সালের পূর্বে নারীদেরকে নাগরিক বলে গণ্য করা হত না এবং ১৮৮২ সাল পর্যন্ত ইংরেজ নারীদের কোন ব্যক্তিগত অধিকার ছিল না।

ইসলামে নারীর মর্যাদার

অতীতে বিভিন্ন সমাজে নারীর এই যে মর্যাদা ছিল আমরা যদি তা মনে রাখি এবং ইসলামে নারীর মর্যাদার দিকে দৃষ্টি দেই তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে এ উপসংহারে পৌছুতে হবে যে, ইসলাম নারীকে অন্ধকার যুগের অখ্যাত অবস্থা, নিরাপত্তাহীনতা ও প্রায় অস্তিত্বহীনতা হতে এখন থেকে চৌদ্দশ' বছর আগেই মুক্ত করেছে।

ইসলাম সাধারণ বিচারবুদ্ধির ধর্ম ও মানবপ্রকৃতির সাথে সামঞ্জস্যশীল। ইসলাম মানবজীবনের বাস্তবতাকে স্বীকার করে। এর মানে এ নয় যে, ইসলাম প্রতিটি ক্ষেত্রেই নারী ও পুরুষের সমতা স্বীকার করেছে। বরং ইসলাম নারী ও পুরুষের জৈবিক কাঠামোর ভিন্নতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে তাদের দায়িত্ব-কর্তব্য নির্ধারণ করেছে। (সূরাহ আল বাকারাহ ২২৮)

আল্লাহ্ তা'আলা নারী ও পুরুষকে একই রকম করে সৃষ্টি করেন নি, অতএব, নারী ও পুরুষের মধ্যে পুরোপুরি সমতা সৃষ্টির চেষ্টা করলে তা হবে প্রকৃতি বিরোধী। আর তা সামাজিক ভারসাম্য বিনষ্ট করবে। ফলে সমাজের অগ্রগতি হবে না বরং তার পরিবর্তে বিবাহবিচ্ছেদ, 

***বিবাহবর্হিভূত সন্তানের জন্ম ও পারিবারিক জীবনে ভাঙ্গনসহ এমন সব সমস্যার সৃষ্টি হবে যার সমাধান সম্ভব হবে না। পাশ্চাত্য সমাজে এসব জটিল সমস্যা ইতিমধ্যেই বিরাজ করছে। নারীবাদীরা যার প্রবক্তা সেই অবাধ মেলামেশার অনুমতি ও তথাকথিত নারীস্বাধীনতার ফলেই পাশ্চাত্যে স্কুলছাত্রীদের গর্ভবতী হওয়া, ক্রমবর্ধমান হারে গর্ভপাত, বিবাহবিচ্ছেদ ও আরো অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।

ইসলামে নারীর অধিকার

আল্লাহ্ তা'আলা মানুষসহ প্রতিটি প্রাণশীল সৃষ্টিকেই জোড়া হিসেবে অর্থাৎ নারী ও পুরুষ রূপে সৃষ্টি করেছেন। (সূরা আয্-যারিয়াত ৪৯)। 

তিনি আদম-সন্তানদেরকে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সম্মানিত করেছেন। (সূরাহ বনী ইসরাঈল-৭০)। যে সব নারী ও পুরুষ ঈমান এনেছে তারা পরস্পরের বন্ধু। (সূরা আত তাওবাহ ৭১)।

পোস্ট ট্যাগঃ

বিয়ে নিয়ে ইসলামিক স্ট্যাটাস
বিয়ে নিয়ে আল্লাহর বাণী
biye niye islamic status
বিয়ে নিয়ে ইসলামিক পোস্ট
বিয়ে নিয়ে স্ট্যাটাস
বিয়ে নিয়ে কষ্টের স্ট্যাটাস
বিয়ে নিয়ে কথা
বিবাহের ইসলামিক ছন্দ

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url